চীন "DEBT TRAP" ব্যবহার করার নামে যা করছে তা অনেকটা ব্রিটিশ উপনিবেশ শাসনের মতো, যার শিকার ইন্ডিয়া হয়ে ছিল সেই সময়। ইতিহাসে চীনের থেকে বুদ্ধিমান দেশ পৃথিবীতে নেই বললে বোধহয় ভুল হবে না। চীনের রাষ্ট্রপতি সিজিং পিং তারই পদক্ষেপে চলছেন।
৯০এর দশক থেকে চীনের অর্থনীতি অনেক শক্তিশালী হয়, যা আজকের দিনে আমেরিকাকে ছাড়িয়েগেছে। তারই ব্যবহার চীন ছোট ছোট দেশগুলির বিরুদ্ধে প্রয়োগ করছে। ছোট দেশগুলিকে চীন চুক্তির মাধ্যমে ওই দেশগুলির তাদের মোট অর্থব্যবস্থার প্রায় অর্ধেক টাকা ঋণ দিচ্ছে। আর দেশগুলি সেই টাকা বিগত ১০০ বছরেও ওই ঋণ চুকাতে পারবে না তাই ভেবে। চি আরেকটা গেম খেলে ওই দেশগুলির বিরুদ্ধে, যে ওই টাকা তারা যে কাজে বা উন্নয়নে ব্যবহার করবে তা বানাতে চিনেরই কোনো কোম্পানির কাছে ওই কন্সট্রাকশানের অর্ডারটা দিতে হবে। কন্সট্রাকশানের কাজ করে সেই টাকা আবার চীন তাদের দেশে নিয়ে আসে।
চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে দেশগুলি আর টাকা দিতে পারলে চীন ওই দেশের কিছুটা জায়গা তাদের নিজের দখলে নিয়ে সেখানে নিজের সুবিধা মতো ব্যবহার করে। যেমন- শ্রীলংকার হাম্বানটোটা এয়ারপোর্ট, পাকিস্তানের সিপিইসি র এরিয়া, জিবটি দেশের অর্ধেকটা এখন চীনের দখলে।
পোস্টটি বিস্তারিত জানতে আমাদের আগের পোস্টটি পড়ুন, লিংকটি নিচে দেওয়া হলো-
https://www.bongreader.in/2019/05/chinese-debt-trap-to-small-countrys.html
No comments:
Post a comment