শুক্রবার ক্লাস চলাকালীনই শৌচাগারে গিয়েছিল ওই ছাত্রী। দীর্ঘক্ষণ না বেরনোয় কর্তৃপক্ষের তরফে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢোকা হয়। ওই ছাত্রীকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তার হাতে গভীর ক্ষত ছিল, মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরোচ্ছিল। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, কম্পাস দিয়ে হাতের শিরা কেটে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছে সে।৪৫ মিনিট ধরে শৌচাগারে পড়েছিল দেহ।
ঘটনার তদন্ত নেমে তিন পাতার সুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে পুলিশ । কেন আত্মহত্যা? শিক্ষক ও কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে । খতিয়ে দেখা হচ্ছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ।স্কুলে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করছে ফরেন্সিক দল।
ঘটনাস্থলে রক্তমাখা ব্লেড উদ্ধার করেছে ফরেনসিক দল। বইয়ের মধ্যে পাওয়া গেছে সুইসাইড নোট। 'মানসিক চাপের কারণেই আত্মহত্যা ছাত্রীর।' প্রাথমিক তদন্তের পর অনুমান করেন পুলিশ। সুইসাইড নোটেও সেই কথার উল্লেখ রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। হাতের লেখা মিলিয়ে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
No comments:
Post a Comment