বর্তমানে আমাদের সকলেরই স্মার্টফোন আছে। আর এই স্মার্টফোন থেকে নাকি গজাতে পারে শিং? হ্যাঁ এমনই জানাচ্ছেন গবেষকরা।সম্প্রতি নতুন গবেষনার ফলে জানা গিয়েছে স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে মানুষ মাথার পিছনে একটি শিং তৈরী করে ফেলেছে । যা মানুষের মাথাকে সামান্য সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে দিচ্ছে । টেনডন ও লিগামেন্টের সাথে সংযােগ রেখে এই হাঁড় বাড়ছে । এর ফলে মানুষের মাথার পিছনে একটি শিং এর মতাে হাঁড় তৈরী হচ্ছে । ঘাড়ের ঠিক উপরে এই হাঁড় তৈরী হচ্ছে । অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের শানশাইন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষনা পত্রে জানানাে হয়েছে আধুনিক প্রযুক্ত ব্যবহারের জন্য তরুন প্রজন্মের শরীরের ওজন সব সময় সামনের দিকে ঝুঁকে থাকছে । স্মার্টফোন ও অন্যান্য গ্যাজেট ব্যবহারের জন্য সব সময় মানুষকে সামনের দিকে ঝুঁকে থাকতে হয়।এর ফলেই নতুন হাঁড়ের উৎপত্তি হয়েছে ।নতুন এই হাড় মানুষের শরীরের গঠন সম্পূর্ণ বদলে দিতে পারে ।একই সাথে ক্রনিক মাথা ব্যাথার কারন হতে পারে মানবদেহের নতুন এই হাঁড়।২০১৬ সালে এই গবেষনার প্রথম রিপাের্ট প্রকাশ করা হয়েছিল ।১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ২১৮ জন মানুষের ঘাড়ের এক্স - রে থেকে এই গবেষণা করে হয়েছে ।সেখানে ৪১ শতাংশ মানুষের ঘাড়ে এই হাঁড়ের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে।
বর্তমানে আমাদের সকলেরই স্মার্টফোন আছে। আর এই স্মার্টফোন থেকে নাকি গজাতে পারে শিং? হ্যাঁ এমনই জানাচ্ছেন গবেষকরা।সম্প্রতি নতুন গবেষনার ফলে জানা গিয়েছে স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে মানুষ মাথার পিছনে একটি শিং তৈরী করে ফেলেছে । যা মানুষের মাথাকে সামান্য সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে দিচ্ছে । টেনডন ও লিগামেন্টের সাথে সংযােগ রেখে এই হাঁড় বাড়ছে । এর ফলে মানুষের মাথার পিছনে একটি শিং এর মতাে হাঁড় তৈরী হচ্ছে । ঘাড়ের ঠিক উপরে এই হাঁড় তৈরী হচ্ছে । অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের শানশাইন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষনা পত্রে জানানাে হয়েছে আধুনিক প্রযুক্ত ব্যবহারের জন্য তরুন প্রজন্মের শরীরের ওজন সব সময় সামনের দিকে ঝুঁকে থাকছে । স্মার্টফোন ও অন্যান্য গ্যাজেট ব্যবহারের জন্য সব সময় মানুষকে সামনের দিকে ঝুঁকে থাকতে হয়।এর ফলেই নতুন হাঁড়ের উৎপত্তি হয়েছে ।নতুন এই হাড় মানুষের শরীরের গঠন সম্পূর্ণ বদলে দিতে পারে ।একই সাথে ক্রনিক মাথা ব্যাথার কারন হতে পারে মানবদেহের নতুন এই হাঁড়।২০১৬ সালে এই গবেষনার প্রথম রিপাের্ট প্রকাশ করা হয়েছিল ।১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ২১৮ জন মানুষের ঘাড়ের এক্স - রে থেকে এই গবেষণা করে হয়েছে ।সেখানে ৪১ শতাংশ মানুষের ঘাড়ে এই হাঁড়ের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে।
No comments:
Post a comment